গোপালগঞ্জ টুঙ্গিপাড়া থেকে :
ইমরান হোসেন টুংগীপাড়া প্রেস ক্লাবে এসে সংবাদ সম্মেলন করে বলেন যে আমি মোহাম্মাদ ইমরান খান, পিতা: মো: সেলিম খান, গ্রাম: কাটাখালি ইউনিয়ন সুন্দরবন, থানা: মোংলা। আমি গত ১৯ আগস্ট ২০২৪ ইং তারিখে পারিবারিক ভাবে গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়া উপজেলার শ্রীরামকান্দি গ্রামের যখন জান্নাতুল বাকি ওরফে জান্নাতি, পিতা: আশরাফুল শেখের একমাত্র মেয়েকে বিয়ে ইসলামি শরিয়াত মোতাবেক বিবাহ করি এবং আমরা বেশ কিছুদিন যাবত সুন্দরভাবে সংসার করতে থাকি। ইমরান খান বলেন, আমি আমার স্ত্রী কে একটা মোবাইল ফোন কিনে দি সেই ফোনে আমার স্ত্রী ইমো ব্যবহার করতো যার নাম মায়ারনী এবং ফেসবুক চালিয়ে বিভিন্ন ছেলে দের সাথে কথা বলতো আমার স্ত্রী জান্নাতি বাকি ওরফে জান্নাতি। আমি অনেক কয়বার আমার স্ত্রী ভিডিও কলে কথা বলতে দেখি। এবং আমি আমার স্ত্রীকে হাতে নাতে কয়েকবার ধরি। আমি আমার স্ত্রীকে অনেক বার বুঝানোর চেষ্টা করি যে তুমি কেনো অন্য পুরুষের সাথে কথা বলো তুমি তো আমার স্ত্রী। তারপর থেকে সে আমার সাথে আর কথা বলে না । আমি বুজতে পারলাম আমার স্ত্রী অন্য পুরুষে আসক্ত।
আমার স্ত্রী একাধিক ছেলেদের সাথে কথা বলতো এটা আমি জানতে পারি এবং আমার পরিবার কে ও ঘটনা টা বলি। এই বিষয়ে আমার স্ত্রীর সাথে আবার ও বাক বিতর্ক হয়। তারপর গত ১২/১২/২০২৪ সকাল ১০ ঘটিকার সময় তাকে তার নানির মোবাইল ফোনে কথা বলতে দেখি পরে আমার স্ত্রী আমাকে না বলে সকাল ১০ টার সময় আমাদের কিছু না বলে চলে যায়।এ বিষয়ে আমার বাবা সেলিম খান মোংলা থানায় একটি জিডি ডায়ের করি যার নং- ৬৯৩।বিগত আমার স্ত্রী জান্নাতুল বাকী ওরফে জান্নাতি অনেক জায়গা খোজাখুজি করি কিন্তু পায় না৷ আমার স্ত্রী কে ফিরে পেতে পারি তার সুব্যবস্থা মর্জি কামনা করছি।
আমার ধরনা আমার স্ত্রীকে আমার শাশুড়ি ও তার নানি লুকিয়ে রেখে আমাকে একটা মিথ্যা মামলায় ফেলানোর চেষ্টা করতেছে। এবং আমাদের কাছে অনেক টাকা দাবি করছে বিভিন্ন মানুষের মাধ্যমে । তাই আমি আমার স্ত্রীকে ফিরে পেতে পারি তার জন্য টুঙ্গিপাড়া প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করি। তাই প্রশাসনের কাছে আকুল আবেদন আমার মতো আর কোনো পুরুষ এমন বিপদে না পরে ।