1. live@doinikagamirtungipara.online : news online : news online
  2. info@www.doinikagamirtungipara.online : দৈনিক আগামীর টুঙ্গিপাড়া :
শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫, ১১:১২ অপরাহ্ন
সর্বশেষ :
কাশিয়ানীতে ব্যবসায়ীকে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে হত্যার চেষ্টা – নগদ টাকা, মোটরসাইকেল ও মোবাইল ছিনতাইয়ের অভিযোগ। গোপালগঞ্জ সরকারি  টেকনিক্যাল স্কুল ও কলেজের বাংলা নববর্ষ ১৪৩২ উদযাপন: গোপালগঞ্জের যুবক নারী সেজে প্রেমের ফাঁদে ফেলে যশোর থেকে এনে,যুবককে অপহরণ-যুবকে গ্রেপ্তার করেছে  যৌথ বাহিনী। গোপালগঞ্জে -আরাফাত রহমান কোকো ক্রীড়া পরিষদের আহবায়ক জুবায়ের যুগ্ম আহবায়ক আরিফ। গোপালগঞ্জে পুলিশের ভুয়া -এসআই গ্রেপ্তার। জনপ্রিয় সাংবাদিক এজেড আমিনুজ্জামান রিপনের ৮তম বিবাহ বার্ষিকীর শুভেচ্ছা  টুঙ্গিপাড়া উপজেলা যুবদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও প্রেসক্লাবের সহ-সভাপতি ওহিদুজ্জামান শেখ এর বাড়িতে ইফতার ও দোয়া মাহফিল অসুস্থ স্ত্রীর জন্য দোয়া চাইলেন সাংবাদিক মোঃ শিহাব উদ্দিন। মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবসে শহীদদের প্রতি প্রেসক্লাব গোপালগঞ্জের শ্রদ্ধা ঈদের অগ্রিম শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রেসক্লাব গোপালগঞ্জের দপ্তর সম্পাদক পলাশ শিকদার।

গোপালগঞ্জে রোজা উপলক্ষে ফলের বাজারে আগুন ।

প্রতিবেদকের নাম:
  • প্রকাশিত: রবিবার, ২ মার্চ, ২০২৫
  • ৬০ বার পড়া হয়েছে

মোঃ শিহাব উদ্দিন গোপালগঞ্জ জেলা প্রতিনিধি।

রমজান মাসে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের পাশাপাশি চাহিদা থাকে বিভিন্ন জাতের ফলের। দিনশেষে ইফতারিতে ফল না থাকলে যেন অতৃপ্তি থেকে যায়। সেই ইফতারের আয়োজনে নানারকম ফল স্থান পায়। তবে এবার রমজানেও ফলের দামে লেগেছে আগুন’।

০২ মার্চ রবিবার গোপালগঞ্জে ফল বাজার ঘুরে এবং সংশ্লিষ্ট ক্রেতা এবং বিক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলে ফল বাজারের এমন চিত্র দেখা গেছে। বাজার ঘুরে দেখা গেছে, প্রতি কেজি ডালিম ৩৫০-৪০০ টাকা, আঙুর ৩২০-৩৫০ টাকা, ড্রাগন ৫৫০ টাকা, কালো আঙুর ৪২০-৪৫০ টাকা, মাল্টা ২৮০ থেকে ৩০০ টাকা, বেল মানভেদে ১৫০-২০০ টাকা, পেয়ারা ৬০ থেকে ৮০ টাকা, প্রতি হালি কলা ২০-৫০ টাকা এবং প্রতি পিস মাঝারি সাইজের তরমুজ ৩০০ টাকা, বড় তরমুজ ৫০০ থেকে ৬০০ টাকা, প্রতি কেজি আপেল মানভেদে ২৫০ থেকে ৩৫০ টাকা, নাশপাতি ৩২০ টাকা, সফেদা ১৮০ টাকা, আনারস প্রতি পিচ ৫০ টাকা, কমলা ২৮০ টাকা, চায়না কমলা ৩২০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে। রমজান উপলক্ষে ফল ব্যবসায়ী সিন্ডিকেটের কারণে প্রতি কেজি বিভিন্ন ফলে ৫০ থেকে ১০০ টাকা বেড়েছে।
মহানবী (সা.) বলেছেন, পণ্যদ্রব্য আটক করে অধিক মূল্যে বিক্রয়কারী অবশ্যই পাপী ( সহী মুসলিম শরীফ)। অন্য হাদিসে এসেছে, ‘আমদানিকারক রিজিকপ্রাপ্ত হয়, আর মজুতদার হয় অভিশপ্ত। ইসলাম পণ্যদ্রব্যকে তার যথাযথ ভোক্তার কাছে হস্তান্তরে বদ্ধপরিকর। সেক্ষেত্রে যাতে কোনো ধরনের শোষণের অবকাশ না থাকে—সেদিকে দৃষ্টি রেখেছে ইসলাম। কারণ, যদি এমনটি হয়, তাহলে ক্রেতা-বিক্রেতা উভয়ের যে কেউ ক্ষতিগ্রস্ত হবার সম্ভাবনা থাকে। তাছাড়া এগুলো প্রতারণারও অন্তর্ভুক্ত।

ক্রেতা মোঃ শাহাবুদ্দিন সুজা, বলেন, বৃদ্ধ মা রোজা রাখেন। মা প্রতিদিন একটু ফল খান ইফতারে। বাচ্চারাও ফল পছন্দ করে। কিন্তু ফলের যে দাম তাতে আর কিনে খাবার উপায় নেই। আনার, নাশপাতি, আঙুর যা কিছুই কিনতে যাই অনেক দাম। যে টাকা রোজগার করি তা দিয়ে পরিবারকে ফল কিনে খাওয়ানোর মতো সম্ভব না। বিক্রেতা মতি মোল্লা বলেন, সবকিছু আসলে আড়ৎদারদের হাতে। তারাই দাম কমায় আবার বাড়ায়। এখানে আমাদের হাত নেই। আমরা ছোট ব্যবসায়ী, আমাদের বলে লাভ নেই।

বিশ্বের মুসলিম দেশগুলোতে রমজান আসলেই সবকিছুর দাম কিছুটা স্বাভাবিক কমে। কিন্তু বাংলাদেশের ব্যবসায়ীরা তার ভিন্ন রূপ দেখায়। রমজান আসলেই নিত্যপণ্যের পাশাপাশি ফল ব্যবসায়ীরাও ফলের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়িয়ে দেয়। মধ্যবিত্ত ও নিম্নবিত্ত মানুষের জন্য ফল ক্রয় করাটা হয়ে যায় কষ্টসাধ্য।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০১১১২১৩১৪১৫১৬
১৭১৮১৯২০২১২২২৩
২৪২৫২৬২৭২৮২৯৩০
৩১  
© সমস্ত অধিকার সংরক্ষিত